তিলের কার্যকারিতা এবং ভূমিকা

তিল ভোজ্য এবং তেল হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। দৈনন্দিন জীবনে, মানুষ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তিলের পেস্ট এবং তিলের তেল খায়। ত্বকের যত্ন এবং ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি, ওজন হ্রাস এবং শরীরের গঠন, চুলের যত্ন এবং চুলের সাজসজ্জায় এর প্রভাব রয়েছে।

১. ত্বকের যত্ন এবং ত্বকের সৌন্দর্য বর্ধন: তিলের মাল্টিভিটামিন ত্বকের কোলাজেন ফাইবার এবং ইলাস্টিক ফাইবারগুলিকে আর্দ্রতা প্রদান করতে পারে, যার ফলে ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা উন্নত এবং বজায় থাকে; একই সাথে, এটি ত্বকে রক্ত ​​সঞ্চালন বৃদ্ধি করতে পারে, যার ফলে ত্বক পর্যাপ্ত পুষ্টি এবং পুষ্টি পেতে পারে। ত্বকের কোমলতা এবং দীপ্তি ময়েশ্চারাইজ করে এবং বজায় রাখে।

২. ওজন হ্রাস এবং শরীরের গঠন: তিলে লেসিথিন, কোলিন এবং পেশী চিনির মতো সক্রিয় উপাদান রয়েছে যা মানুষের ওজন বৃদ্ধি রোধ করতে পারে, যা মানুষের ওজন কমাতে সাহায্য করতে পারে।

৩. চুলের যত্ন এবং চুলের সাজসজ্জা: তিলের ভিটামিন ই মাথার ত্বকে রক্ত ​​সঞ্চালন বৃদ্ধি করে, চুলের প্রাণশক্তি বৃদ্ধি করে এবং চুলকে আর্দ্রতা প্রদান করে শুষ্ক ও ভঙ্গুর চুল প্রতিরোধ করে।

৪. রক্তকে পুষ্ট করুন এবং রক্তকে পুষ্ট করুন: ঘন ঘন তিল খেলে ভিটামিন ই-এর অভাবজনিত অস্থি মজ্জার হেমাটোপয়েটিক ব্যাধি প্রতিরোধ করা যায় এবং অস্বাভাবিক লোহিত রক্তকণিকা উৎপাদন রোধ করা যায়। তিলে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে, যা আয়রনের ঘাটতিজনিত রক্তাল্পতা দূর করতে পারে।

তিল


পোস্টের সময়: মার্চ-২৩-২০২৩